জনগণের জানমাল ও সম্পদের হেফাজতকারী পুলিশ। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে রক্ষক ভক্ষক হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত বছর বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের সাথে জড়িত থাকার জন্য প্রায় ১০ হাজার পুলিশ সদস্যকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়েছে।
তাই পুলিশি নির্যাতনের হাত থেকে পরিত্রাণ পেতে বা পুলিশি হয়রানির পর করণীয় সম্পর্কে জেনে নিন।
‘নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩’ অনুসারে ঘটনা সংশ্লিষ্ট যে কেউ অভিযোগ দাখিল করতে পারবেন। এই আইনের অধীনে ‘অভিযোগকারী’ হতে পারেন অভিযোগ উত্থাপনকারী বা ভুক্তভোগী উভয়ে।
‘ক্ষতিগ্রস্ত অথবা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি’ অর্থ ওই ব্যক্তি যাকে এই আইনের অধীনে তার উপর অথবা তার সংশ্লিষ্ট বা উদ্বিগ্ন এমন কারো উপর নির্যাতন করা হয়েছে।
এছাড়াও কোনো ব্যক্তিকে অন্য কোনো ব্যক্তি নির্যাতন করেছে বা করছে এরকম কোনো তথ্য তৃতীয় কোনো ব্যক্তি আদালতকে অবহিত করলে আদালত অভিযোগকারীর বিবৃতির ওপর নিজের মন্তব্য লিপিবদ্ধ করে উক্ত ব্যক্তির নিরাপত্তা বিধান করবেন।
আইনত যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা যাবে: আইন অনুসারে ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থা’ অর্থ পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, কাস্টমস, ইমিগ্রেশন, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ভিডিপি ও কোস্টগার্ডসহ দেশে আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী সরকারি কোনো সংস্থা অর্থাৎ ‘সশস্ত্র বাহিনী’ (সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী অথবা অপর কোনো রাষ্ট্রীয় ইউনিট) যা বাংলাদেশ প্রতিরক্ষার জন্য গঠিত।
কার কাছে অভিযোগ দাখিল করবেন: ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা তার পক্ষে তৃতীয় কোনো ব্যক্তি দায়রা জজ আদালতে অথবা পুলিশ সুপারের নিচে পদস্থ নয় এমন কোনো পুলিশ কর্মকর্তার কাছে নির্যাতনের অভিযোগ দাখিল করতে পারবেন। অভিযোগ দাখিলের পর পুলিশ সুপার অথবা তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অভিযোগ দায়েরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দায়রা জজ আদালতে একটি রিপোর্ট পেশ করবেন। অভিযোগ দাখিলের পর থেকে ১৮০ দিনের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করতে হবে। অন্যথায় উপযুক্ত কারণ দেখা দিয়ে অতিরিক্ত আরো ৩০ দিনের মধ্যে অবশ্যই মামলা শেষ করার বিধান রয়েছে।
নির্যাতনের বিবরণ: জোরপূর্বক ঘটনার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা অপর কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে তথ্য অথবা স্বীকারোক্তি আদায়ে কোনো ব্যক্তি অথবা তার মাধ্যমে অপর কোনো ব্যক্তিকে ভয়ভীতি দেখানো, বৈষম্যের ভিত্তিতে কারো প্ররোচনা বা উস্কানি, কারো সম্মতিক্রমে অথবা নিজ ক্ষমতাবলে কোনো সরকারি কর্মকর্তা অথবা সরকারি ক্ষমতাবলে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনকারী ব্যক্তির এসকল কাজকে ‘নির্যাতন’ হিসেবে গণ্য করা হবে।
‘হেফাজতে মৃত্যু’ বলতে আইনে যা বুঝায়: ‘হেফাজতে মৃত্যু’ বলতে সরকারি কোনো কর্মকর্তার হেফাজতে কোনো ব্যক্তির মৃত্যু; এছাড়াও হেফাজতে মৃত্যু বলতে অবৈধ আটকাদেশ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কর্তৃক গ্রেপ্তারকালে কোনো ব্যক্তির মৃত্যুকেও বুঝাবে; কোনো মামলায় সাক্ষী হোক বা না হোক জিজ্ঞাসাবাদকালে মৃত্যুও হেফাজতে মৃত্যুর অন্তর্ভুক্ত হবে।
অভিযোগ দাখিলের পর আদালতের করণীয়: নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩-এর এখতিয়ারাধীন কোনো আদালতের সামনে কোনো ব্যক্তি যদি অভিযোগ করে যে, তাকে নির্যাতন করা হয়েছে, তাহলে উক্ত আদালত তাৎক্ষণিকভাবে ওই ব্যক্তির বিবৃতি লিপিবদ্ধ করবেন; একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসক দ্বারা অবিলম্বে তার দেহ পরীক্ষার আদেশ দেবেন; অভিযোগকারী মহিলা হলে রেজিস্টার্ড মহিলা চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করার ব্যবস্থা করবেন।
------------------------------
------------------------------
জনগণের জানমাল ও সম্পদের হেফাজতকারী পুলিশ। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে রক্ষক ভক্ষক হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত বছর বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজের সাথে জড়িত থাকার জন্য প্রায় ১০ হাজার পুলিশ সদস্যকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়েছে।
তাই পুলিশি নির্যাতনের হাত থেকে পরিত্রাণ পেতে বা পুলিশি হয়রানির পর করণীয় সম্পর্কে জেনে নিন।
‘নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩’ অনুসারে ঘটনা সংশ্লিষ্ট যে কেউ অভিযোগ দাখিল করতে পারবেন। এই আইনের অধীনে ‘অভিযোগকারী’ হতে পারেন অভিযোগ উত্থাপনকারী বা ভুক্তভোগী উভয়ে।
‘ক্ষতিগ্রস্ত অথবা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি’ অর্থ ওই ব্যক্তি যাকে এই আইনের অধীনে তার উপর অথবা তার সংশ্লিষ্ট বা উদ্বিগ্ন এমন কারো উপর নির্যাতন করা হয়েছে।
এছাড়াও কোনো ব্যক্তিকে অন্য কোনো ব্যক্তি নির্যাতন করেছে বা করছে এরকম কোনো তথ্য তৃতীয় কোনো ব্যক্তি আদালতকে অবহিত করলে আদালত অভিযোগকারীর বিবৃতির ওপর নিজের মন্তব্য লিপিবদ্ধ করে উক্ত ব্যক্তির নিরাপত্তা বিধান করবেন।
আইনত যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা যাবে: আইন অনুসারে ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থা’ অর্থ পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, কাস্টমস, ইমিগ্রেশন, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ভিডিপি ও কোস্টগার্ডসহ দেশে আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী সরকারি কোনো সংস্থা অর্থাৎ ‘সশস্ত্র বাহিনী’ (সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী অথবা অপর কোনো রাষ্ট্রীয় ইউনিট) যা বাংলাদেশ প্রতিরক্ষার জন্য গঠিত।
কার কাছে অভিযোগ দাখিল করবেন: ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা তার পক্ষে তৃতীয় কোনো ব্যক্তি দায়রা জজ আদালতে অথবা পুলিশ সুপারের নিচে পদস্থ নয় এমন কোনো পুলিশ কর্মকর্তার কাছে নির্যাতনের অভিযোগ দাখিল করতে পারবেন। অভিযোগ দাখিলের পর পুলিশ সুপার অথবা তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অভিযোগ দায়েরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দায়রা জজ আদালতে একটি রিপোর্ট পেশ করবেন। অভিযোগ দাখিলের পর থেকে ১৮০ দিনের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করতে হবে। অন্যথায় উপযুক্ত কারণ দেখা দিয়ে অতিরিক্ত আরো ৩০ দিনের মধ্যে অবশ্যই মামলা শেষ করার বিধান রয়েছে।
নির্যাতনের বিবরণ: জোরপূর্বক ঘটনার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা অপর কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে তথ্য অথবা স্বীকারোক্তি আদায়ে কোনো ব্যক্তি অথবা তার মাধ্যমে অপর কোনো ব্যক্তিকে ভয়ভীতি দেখানো, বৈষম্যের ভিত্তিতে কারো প্ররোচনা বা উস্কানি, কারো সম্মতিক্রমে অথবা নিজ ক্ষমতাবলে কোনো সরকারি কর্মকর্তা অথবা সরকারি ক্ষমতাবলে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনকারী ব্যক্তির এসকল কাজকে ‘নির্যাতন’ হিসেবে গণ্য করা হবে।
‘হেফাজতে মৃত্যু’ বলতে আইনে যা বুঝায়: ‘হেফাজতে মৃত্যু’ বলতে সরকারি কোনো কর্মকর্তার হেফাজতে কোনো ব্যক্তির মৃত্যু; এছাড়াও হেফাজতে মৃত্যু বলতে অবৈধ আটকাদেশ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কর্তৃক গ্রেপ্তারকালে কোনো ব্যক্তির মৃত্যুকেও বুঝাবে; কোনো মামলায় সাক্ষী হোক বা না হোক জিজ্ঞাসাবাদকালে মৃত্যুও হেফাজতে মৃত্যুর অন্তর্ভুক্ত হবে।
অভিযোগ দাখিলের পর আদালতের করণীয়: নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩-এর এখতিয়ারাধীন কোনো আদালতের সামনে কোনো ব্যক্তি যদি অভিযোগ করে যে, তাকে নির্যাতন করা হয়েছে, তাহলে উক্ত আদালত তাৎক্ষণিকভাবে ওই ব্যক্তির বিবৃতি লিপিবদ্ধ করবেন; একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসক দ্বারা অবিলম্বে তার দেহ পরীক্ষার আদেশ দেবেন; অভিযোগকারী মহিলা হলে রেজিস্টার্ড মহিলা চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করার ব্যবস্থা করবেন।
ব্যারিস্টার অ্যাট ল-র সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে বার অ্যাট ল। একজন ব্যারিস্টার হিসেবে স্বীকৃত হওয়ার জন্য ৯ মাসের একটি বার প্রফেশনাল ট্রেনিং কোর্স (বিপিটিসি) করতে হয়।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের আইনজীবীদের বলা হয় অ্যাডভোকেট। আমেরিকাতে আইনজীবীকে বলা হয় অ্যাটর্নি। তেমনি করে অস্ট্রেলিয়ার আইনজীবীকে বলা হয় ব্যারিস্টার। এভাবে বিভিন্ন দেশে আইনজীবীকে বিভিন্ন নামে অভিহিত করা হয়।যুক্তরাজ্যে আইনজীবীদের ব্যারিস্টার এবং সলিসিটার দুই ধরনের শ্রেণী বিভাগ করা হয়।
১. যোগ্যতাঃ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনের ওপর অনার্স ও মাস্টার্স করেও কেউ সরাসরি ইংল্যান্ডে প্রফেশনাল ট্রেনিং কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন না। অর্থাৎ ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় এবং তাদের অধিভুক্ত কিছু প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেউ যদি অনার্স পাস করে তবে তাকে বার প্রফেশনাল ট্রেনিং কোর্সে ভর্তি হতে হলে আবার নতুন করে কোনো ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় বা স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে এলএলবি পাস করতে হবে কেননা আমাদের দেশীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে প্রাপ্ত এলএলবি কে QLD (Qualifying Law Degree) ধরা হয় না । আমাদের দেশীয় বিশ্ববিদ্যালয় পঠিত এলএলবি কারিকুলামে QLD এর জন্য প্রয়োজনীয় সব গুলো মৌলিক বিষয় অন্তরভুক্ত নয় (যেমন ইউরোপিয়ান ল ) বার প্রফশেনাল ট্রেনিং র্কোসে র্ভতি হতে হলে QLD থাকা আবশ্যক । এ রকম QLD এলএলবি কোর্সে এ ভর্তির জন্য নূন্যতম যোগ্যতা হিসাবে এক জন শিক্ষার্থী কে উচ্চ মাধ্যামিক অথবা সমমানের এ লেভেল পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে । তবে এক্ষেত্রে মার্স্টাস ডিগ্রিধারিরা একটা বিশেষ সুবিধা পান, তা হলো – তাদের অনার্সের মোট বিষয়রে মধ্যে কয়েকটি বিষয় অব্যাহিত দেয়া হয় ।
ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় হতে প্রাপ্ত এলএলবি ডিগ্রী বাংলাদেশে ব্যবহার এর জন্য বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় মজ্ঞুরী কমিশন থেকে সমতা বিধান করিয়ে নিতে হয় ।
এ কোর্সে প্রতিবছরই পাঁচ হাজারের মতো আবেদন জমা পড়ে। শিক্ষাগত যোগ্যতা, ব্যক্তিগত দক্ষতা, ভাষার দখল, সাংগঠনিক দক্ষতা এসব বিষয় বিবেচনায় এনে আবেদনকারীদের মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচন করা হয়। সম্প্রতি আইইএলটিএস স্কোরও দেখা হচ্ছে। আবেদনের ক্ষেত্রে স্কোর ৭.৫ বাধ্যতামূলক হলেও অনেক ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনের ওপর অনার্স ও মাস্টার্স করেও কেউ সরাসরি ইংল্যান্ডে প্রফেশনাল ট্রেনিং কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন না। অর্থাৎ ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় এবং তাদের অধিভুক্ত কিছু প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেউ যদি অনার্স পাস করে তবে তাকে বার প্রফেশনাল ট্রেনিং কোর্সে ভর্তি হতে হলে আবার নতুন করে কোনো ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় বা স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে এলএলবি পাস করতে হবে কেননা আমাদের দেশীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে প্রাপ্ত এলএলবি কে QLD (Qualifying Law Degree) ধরা হয় না । আমাদের দেশীয় বিশ্ববিদ্যালয় পঠিত এলএলবি কারিকুলামে QLD এর জন্য প্রয়োজনীয় সব গুলো মৌলিক বিষয় অন্তরভুক্ত নয় (যেমন ইউরোপিয়ান ল ) বার প্রফশেনাল ট্রেনিং র্কোসে র্ভতি হতে হলে QLD থাকা আবশ্যক । এ রকম QLD এলএলবি কোর্সে এ ভর্তির জন্য নূন্যতম যোগ্যতা হিসাবে এক জন শিক্ষার্থী কে উচ্চ মাধ্যামিক অথবা সমমানের এ লেভেল পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে । তবে এক্ষেত্রে মার্স্টাস ডিগ্রিধারিরা একটা বিশেষ সুবিধা পান, তা হলো – তাদের অনার্সের মোট বিষয়রে মধ্যে কয়েকটি বিষয় অব্যাহিত দেয়া হয় ।
ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় হতে প্রাপ্ত এলএলবি ডিগ্রী বাংলাদেশে ব্যবহার এর জন্য বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় মজ্ঞুরী কমিশন থেকে সমতা বিধান করিয়ে নিতে হয় ।
এ কোর্সে প্রতিবছরই পাঁচ হাজারের মতো আবেদন জমা পড়ে। শিক্ষাগত যোগ্যতা, ব্যক্তিগত দক্ষতা, ভাষার দখল, সাংগঠনিক দক্ষতা এসব বিষয় বিবেচনায় এনে আবেদনকারীদের মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচন করা হয়। সম্প্রতি আইইএলটিএস স্কোরও দেখা হচ্ছে। আবেদনের ক্ষেত্রে স্কোর ৭.৫ বাধ্যতামূলক হলেও অনেক ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়।
২. দেশে বসেই ইংল্যান্ডের ডিগ্রিঃ
আমাদের দেশে ব্রিটিশ স্কুল অব ল, লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ, ভূঁইয়া একাডেমী,নটিংহ্যাম ল একাডেমী, ডি সি এল ই,ক্যামব্রিজ বিজনেস অ্যান্ড ল একাডেমী এই পাঁচটি টিউশন সার্ভিস প্রোভাইডার বার অ্যাট ল পড়ালেখার বিষয়ে সহযোগিতা করে থাকে।
এইচএসসি বা সমমানের ডিগ্রিধারী যে কেউ ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় স্বীকৃত তিন-চার বছর মেয়াদি এলএলবি অনার্স কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে এসএসসি ও এইচএসসি মিলে জিপিএ-৫ থাকতে হবে। ভর্তির ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো বয়সসীমা নেই। শিক্ষার্থীরা ইংল্যান্ডের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে ও একই সময়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকেন। পরীক্ষা নেওয়া হয় ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে। ইংল্যান্ডেই এসব উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হয়। এভাবে দেশে বসেই ইংল্যান্ডের ডিগ্রি পেতে পারেন। এলএলবি করার পর ইংল্যান্ডে সরাসরি বার ভোকেশনাল কোর্সে ভর্তি হওয়া যাবে।
ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন, বিপিপি ইউনিভার্সিটি এবং ইউনিভার্সিটি অব নর্দামব্রিয়া দূরশিক্ষণ পদ্ধতিতে ব্রিটিশ ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ দেয়। তবে দেশে বসে ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় বা স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে আইন বিষয়ে অনার্স করা গেলেও নয় মাসের বার প্রফেশনাল ট্রেনিং কোর্সের জন্য ইংল্যান্ডে যেতেই হবে।
আমাদের দেশে ব্রিটিশ স্কুল অব ল, লন্ডন কলেজ অব লিগ্যাল স্টাডিজ, ভূঁইয়া একাডেমী,নটিংহ্যাম ল একাডেমী, ডি সি এল ই,ক্যামব্রিজ বিজনেস অ্যান্ড ল একাডেমী এই পাঁচটি টিউশন সার্ভিস প্রোভাইডার বার অ্যাট ল পড়ালেখার বিষয়ে সহযোগিতা করে থাকে।
এইচএসসি বা সমমানের ডিগ্রিধারী যে কেউ ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় স্বীকৃত তিন-চার বছর মেয়াদি এলএলবি অনার্স কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে এসএসসি ও এইচএসসি মিলে জিপিএ-৫ থাকতে হবে। ভর্তির ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো বয়সসীমা নেই। শিক্ষার্থীরা ইংল্যান্ডের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে ও একই সময়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকেন। পরীক্ষা নেওয়া হয় ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে। ইংল্যান্ডেই এসব উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হয়। এভাবে দেশে বসেই ইংল্যান্ডের ডিগ্রি পেতে পারেন। এলএলবি করার পর ইংল্যান্ডে সরাসরি বার ভোকেশনাল কোর্সে ভর্তি হওয়া যাবে।
ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন, বিপিপি ইউনিভার্সিটি এবং ইউনিভার্সিটি অব নর্দামব্রিয়া দূরশিক্ষণ পদ্ধতিতে ব্রিটিশ ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ দেয়। তবে দেশে বসে ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয় বা স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে আইন বিষয়ে অনার্স করা গেলেও নয় মাসের বার প্রফেশনাল ট্রেনিং কোর্সের জন্য ইংল্যান্ডে যেতেই হবে।
৩. কোথায় পড়বেন?
বার অ্যাট ল এর সনদ ইংল্যান্ডের চারটি ইন’স-এর যেকোনো একটি থেকে করতে হয়। অর্থাৎ লিন্কনস্ ইন, গ্রেইস ইন, ইনার টেম্পল ও মিডল টেম্পল এই চারটি ইন’স এর মধ্যে যেকোনো একটি আপনাকে বেছে নিতে হবে।
সনদ ইন থেকে দেওয়া হলেও কোনো একটি ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পড়াশোনা করতে হয়। সিটি ল স্কুল, ইউনিভার্সিটি অব ল, বিপিপিইউনিভার্সিটি, নটিংহ্যামইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্ট ইংল্যান্ড, নর্দামব্রিয়া ইউনিভার্সিটি, কার্ডিফ ইউনিভার্সিটি, ম্যানচেস্টার মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি এই ৯টি প্রতিষ্ঠানে বিপিটিসি করা যায়। এর যেকোনো একটিতে পড়তে পারেন। সাধারণত সেপ্টেম্বরে বার অ্যাট ল কোর্সে ভর্তি করা হয়।
বার অ্যাট ল এর সনদ ইংল্যান্ডের চারটি ইন’স-এর যেকোনো একটি থেকে করতে হয়। অর্থাৎ লিন্কনস্ ইন, গ্রেইস ইন, ইনার টেম্পল ও মিডল টেম্পল এই চারটি ইন’স এর মধ্যে যেকোনো একটি আপনাকে বেছে নিতে হবে।
সনদ ইন থেকে দেওয়া হলেও কোনো একটি ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পড়াশোনা করতে হয়। সিটি ল স্কুল, ইউনিভার্সিটি অব ল, বিপিপিইউনিভার্সিটি, নটিংহ্যামইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্ট ইংল্যান্ড, নর্দামব্রিয়া ইউনিভার্সিটি, কার্ডিফ ইউনিভার্সিটি, ম্যানচেস্টার মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি এই ৯টি প্রতিষ্ঠানে বিপিটিসি করা যায়। এর যেকোনো একটিতে পড়তে পারেন। সাধারণত সেপ্টেম্বরে বার অ্যাট ল কোর্সে ভর্তি করা হয়।
৪. ব্যয়ঃ
ব্যারিস্টারি পড়া বেশ ব্যয়বহুল। প্রতিবছরই এ খরচ বাড়ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভেদে টিউশন ফি কিছুটা কম-বেশি হয়ে থাকে। ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি (অনার্স) ডিগ্রিটা যদি দেশে বসে নিতে চান, তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি ও বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের টিউশন ফি বাবদ কমপক্ষে ১১ থেকে ১৩ লাখ টাকা লাগবে। ইংল্যান্ডে গিয়ে নিতে চাইলে শুধু টিউশন ফি বাবদ লাগবে ৩৬ থেকে ৪৪ লাখ।
বার ভোকেশনাল কোর্সের বর্তমান টিউশন ফি ১২৫০০ থেকে ১৭৫০০ পাউন্ড। বাংলাদেশি টাকায় এ ফি ১৬ থেকে ২৪ লাখ টাকা। বার অ্যাট ল কোর্সটির মেয়াদ ৯ মাস হলেও এটি শেষ করতে এক বছর লেগে যায়। তাই এর টিউশন ফির সঙ্গে এক বছরের থাকা-খাওয়ার খরচ হিসাব করতে হবে। এ খরচ সাধারণত ৫ থেকে ৭ হাজার পাউন্ড হয়ে থাকে যদিও তা অনেকাংশে নির্ভর করে জীবনযাত্রার ওপর। এই এক বছরে থাকা-খাওয়া বাবদ ৬ থেকে ৮ লাখ টাকা গুনতে হবে আনুমানিক।
ব্যারিস্টারি পড়া বেশ ব্যয়বহুল। প্রতিবছরই এ খরচ বাড়ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভেদে টিউশন ফি কিছুটা কম-বেশি হয়ে থাকে। ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি (অনার্স) ডিগ্রিটা যদি দেশে বসে নিতে চান, তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি ও বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের টিউশন ফি বাবদ কমপক্ষে ১১ থেকে ১৩ লাখ টাকা লাগবে। ইংল্যান্ডে গিয়ে নিতে চাইলে শুধু টিউশন ফি বাবদ লাগবে ৩৬ থেকে ৪৪ লাখ।
বার ভোকেশনাল কোর্সের বর্তমান টিউশন ফি ১২৫০০ থেকে ১৭৫০০ পাউন্ড। বাংলাদেশি টাকায় এ ফি ১৬ থেকে ২৪ লাখ টাকা। বার অ্যাট ল কোর্সটির মেয়াদ ৯ মাস হলেও এটি শেষ করতে এক বছর লেগে যায়। তাই এর টিউশন ফির সঙ্গে এক বছরের থাকা-খাওয়ার খরচ হিসাব করতে হবে। এ খরচ সাধারণত ৫ থেকে ৭ হাজার পাউন্ড হয়ে থাকে যদিও তা অনেকাংশে নির্ভর করে জীবনযাত্রার ওপর। এই এক বছরে থাকা-খাওয়া বাবদ ৬ থেকে ৮ লাখ টাকা গুনতে হবে আনুমানিক।
৫. খণ্ডকালীন কাজের সুযোগঃ
ইংল্যান্ডে যাঁরা পড়তে যান, পড়াশোনার পাশাপাশি তাঁদের খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ রয়েছে। দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রছাত্রীরা নতুন নিয়মে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। যদিও এ সময় পড়ার চাপে খণ্ডকালীন কাজ করা যায় না। বার অ্যাট ল করার সময় প্রচুর পড়াশোনা করতে হয়। তাই সুযোগ থাকলেও খণ্ডকালীন কাজ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
ইংল্যান্ডে যাঁরা পড়তে যান, পড়াশোনার পাশাপাশি তাঁদের খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ রয়েছে। দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রছাত্রীরা নতুন নিয়মে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। যদিও এ সময় পড়ার চাপে খণ্ডকালীন কাজ করা যায় না। বার অ্যাট ল করার সময় প্রচুর পড়াশোনা করতে হয়। তাই সুযোগ থাকলেও খণ্ডকালীন কাজ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, কেউ যদি ব্যারিস্টার হয়েবাংলাদেশে আইন পেশায় নিয়োজিত হতে চায় সেক্ষেত্রে তাকে বার কাউন্সিলের পরীক্ষায় পাশ করে সনদ নিতে হবে। এর আগে ব্যারিস্টার হওয়ার পরে সরাসরি বাংলাদেশে আইন পেশায় নিয়োজিত হওয়ার সুযোগ ছিলো |
সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থার কর্মীদের আয়কর নিয়ে চতুর্থ ওয়েজ বোর্ডের সিদ্ধান্তই বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ।
এর ফলে সাংবাদিক, প্রাশাসনিক কর্মচারী ও প্রেস শ্রমিকদের বেতনের (ওয়েজ) ওপর আরোপিত আয়কর সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থার মালিক কর্তৃপক্ষকেই পরিশোধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রাশেদ জাহাঙ্গীর শুভ্র।
বুধবার (৩০ মার্চ) এ সংক্রান্ত আপিল শুনানি শেষে আপিল বিভাগের সিনিয়র বিচারপতি আবদুল ওয়াহাব মিঞার নেতৃত্বে চার সদস্যেল আপিল বেঞ্চ-২ এই রায় দেন। বেঞ্চের অন্যান্য বিচারপতিরা হলেন বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি ইমান আলী ও বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম।
২৫ বছর আগে চতুর্থ সংবাদপত্র কর্মচারী বেতন বোর্ডের দেওয়া আয়কর সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত হাই কোর্ট অবৈধ ঘোষণা করেছিল। এর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল মঞ্জুর করে বুধবার রায় দেয় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
মামলার বিবরণে জানা যায়, চতুর্থ সংবাদপত্র কর্মচারী বেতন রোয়েদাদ ঘোষণা করা হয় ১৯৯১ সালের ৯ মার্চ। এর সপ্তম অধ্যায়ে প্রান্তিক সুযোগ-সুবিধা ও আয়কর (ইনকাম ট্যাক্স) অংশে বলা হয়, সকল ক্যাটাগরির সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থায় কর্মরত সকল সাংবাদিক, প্রাশাসনিক কর্মচারী এবং প্রেস শ্রমিকদের বেতনের (ওয়েজ) উপর আরোপিত আয়কর আগের মতো সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থার কর্তৃপক্ষকেই দিতে হবে।
এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সংবাদ লিমিটেড, ইনকিবাল এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড পাবলিকেশন্স লিমিটেড, খবর গ্রুপ অব পাবলিকেশন্স লিমিটেড, আজাদ পাবলিকেশন্স লিমিটেড ও ইত্তেফাক গ্রুপ অব পাবলিকেশন্স লিমিটেডের মালিক-কর্তৃপক্ষ ওই বছরই রিট আবেদন করে।
প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাই কোর্ট রুল দেয়। রুলে সংবাদপত্র-সংবাদ সংস্থার কর্মীর আরোপিত আয়কর কর্তৃপক্ষের পরিশোধ করার বিধান কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়।
রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে ১৯৯৭ সালের ১৪ অগাস্ট হাই কোর্ট রুল যথাযথ (অ্যাবসলিউট) ঘোষণা করে রায় দেয়।
ওই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন (লিভ টু আপিল) করে, যা ২০০৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি মঞ্জুর হয়। পরে ওই বছরই রাষ্ট্রপক্ষ নিয়মিত আপিল করে, যা বুধবার শুনানির জন্য ওঠে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রাশেদ জাহাঙ্গীর শুভ্র। তবে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না।
পরে শুভ্র বলেন, “হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল মঞ্জুর করে রায় দিয়েছে আপিল বিভাগ। হাই কোর্টের ওই রায়ের ওই অংশ বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।”
বর্তমানে চালু থাকা অষ্টম বেতন রোয়েদাদে আয়কর (ইনকাম ট্যাক্স) প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, ধারাবাহিকতার আলোকে অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদেও আয়কর দেওয়ার দায়িত্ব কর্তৃপক্ষের ওপর ন্যস্ত করা যুক্তিসঙ্গত
এ কথাটি হয়তো অনেকেরই অজানা, মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পরে বিচারক বা বিচারপতিরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন ! এমন কথা শুনে হয়তো অনেকেই চমকে উঠতে পারেন। কিন্তু না, সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই এই রেওয়াজ চলে আসছে। আজকের দিন পর্যন্ত এটি চলছেই। তবে প্রশ্ন হলো কেন?
আর উত্তর, কারণ একটি নয়, একাধিক। প্রথমত, এটি একটি প্রতীকী বিষয়। ব্যাখ্যা হল, যে কলম একজনের জীবন নিয়ে নিয়েছে, তা যেন আর কারো জীবন নিতে না-পারে।
দ্বিতীয় ব্যাখ্যাটি এর সঙ্গেই সম্পৃক্ত। বলা হয়, বিচারক বা বিচারপতি ওই মৃত্যুদণ্ড এবং তা থেকে প্রসূত অপরাধবোধ থেকে নিজেদের দূরে রাখতে চান। সে কারণেই নিবটি ভেঙে ফেলেন। একজন বিচারক বা বিচারপতি তার দেয়া মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নিতে পারেন না।
তৃতীয় ব্যাখ্যা হিসেবে বলা হয়, তিনি যাতে কোনোভাবেই মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নেয়ার কথা ভাবতে না পারেন।
শেষ ব্যাখ্যা, সব মৃত্যুই দুঃখের। কিন্তু কখনো মৃত্যুদণ্ডের মতো চরম শাস্তির প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তাই কলমের নিব ভেঙে ফেলা হয় এটা বোঝাতে যে, মৃত্যুদণ্ড দুঃখজনক ব্যাপার। সুত্রঃ ইন্টারনেট
what is public demand?
বাসে শিক্ষার্থীরা হাফ ভাড়াই দিবে, না নিলে ব্যবস্থা
সরকারি পরিবহন বিআরটিসিসহ অন্যান্য বাসে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে হাফ ভাড়া না নিলে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি সোমবার রাজধানীর বিআরটিসি কার্যালয়ে ডিপো ব্যবস্থাপকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সরকারি পরিবহন বিআরটিসিসহ অন্যান্য বাসে শিক্ষার্থীরা হাফ ভাড়াই দিবে। তাদের কাছ থেকে বাসগুলো হাফ ভাড়া না নিলে সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ করবেন। ব্যবস্থা নেয়া হবে।’ কিন্তু কোথায় অভিযোগ জানাতে হবে সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি তিনি। মন্ত্রী বিশেষায়িত বাস সম্পর্কে বিআরটিসির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, ১৬টি রুটে ১৩টি বিশেষায়িত মহিলা বাস চলাচল করছে। এছাড়া বিআরটিসির সব বাসে মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন রয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রী বলেন, এসব বাস কী শুধু কেতাবে আছে, নাকি গোয়ালেও আছে। অর্থাৎ বাস ঠিক মতো চলাচল করছে কিনা। বৈঠকে ডিপো ব্যবস্থাপকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বিভিন্ন রুটে বিআরটিসি অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। এসব অচিরেই বন্ধ করতে হবে। না হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কোনো নারীর স্বামী যদি মারা যায় অথবা তাকে তালাক দেওয়া হয়, তাহলে তিনি এর পর পরই অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারেন না।
কারণ, ঐ নারীর গর্ভে আগের স্বামীর সন্তান আছে কিনা সেটা নিশ্চিত হতে হবে। আর শরীয়ত এই নিশ্চিত হওয়ার সময় নির্ধারণ করে দিয়েছে তালাক হলে পরপর ৩টি পূর্ণাংগ ঋতুকালীন সময় (৯০দিন)। আর স্বামী মারা গেলে ইদ্দত হচ্ছে ৪ মাস ১০ দিন। এই সময়ের মাঝে যদি কোনো গর্ভ সঞ্চার হওয়ার লক্ষণ প্রকাশিত না হয় তাহলে তিনি ইদ্দত শেষ হলে অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারবেন। আর যদি গর্ভ প্রকাশিত হয় তাহলে তার ইদ্দত হবে সন্তান জন্ম দেওয়া পর্যন্ত। সন্তান জন্ম নিলে এর পরে তিনি অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারবেন।
.
উল্লেখ্য, ইদ্দত চলাকালীণ সময়ে কাউকে বিয়ে করাতো দূরের কথা – কেউ তাকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া বা বিয়ে করার কথা বলাও হারাম। তবে ইঙ্গিতে কেউ বিয়ের করার ইচ্ছা প্রকাশ করতে পারবে।
জিডি সাধারণত অন্যান্য দরখাস্তের মতোই। বিষয়টি নিয়ে ঘাবড়ানোর কোনো কিছু নেই। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি বরাবর দরখাস্ত লিখতে হয়। তার নিচে থানার ঠিকানা। এরপর লিখতে হবে বিষয়। আপনি কী কারণে জিডি করছেন, সে বিষয়ে উল্লেখ করতে হবে। বিবরণ অংশে আপনার জিডির বিস্তারিত বিবরণ এবং প্রয়োজনে ঠিকানা (বর্তমান ও স্থায়ী) তুলে দিতে হবে। একেবারে নিচে আপনার নাম, যোগাযোগের ঠিকানা, ফোন নম্বর দিতে হবে।
তারিখঃ ………………
বরাবর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
………………..থানা, ঢাকা।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
………………..থানা, ঢাকা।
বিষয় : সাধারণ ডায়েরি ভুক্তির জন্য আবেদন।
জনাব,
আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী নাম: …………………………………
বয়স : ………………………………………………………
পিতা/স্বামী : ………………………………………………..
ঠিকানা : …………………………………………………….
বয়স : ………………………………………………………
পিতা/স্বামী : ………………………………………………..
ঠিকানা : …………………………………………………….
এই মর্মে জানাচ্ছি যে আজ/গত …………………….. তারিখ ……………. সময় …………….জায়গা থেকে আমার নিম্নবর্ণিত কাগজ/মালামাল হারিয়ে গেছে।
বর্ণনা : (যা যা হারিয়েছে)
বিষয়টি থানায় অবগতির জন্য সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করার অনুরোধ করছি।
বিনীত
নাম:
ঠিকানা:
মোবাইল নম্বর:
Definition
of
A simple definition must be that Equity consists of the body
of rules, which was developed to mitigate the harshness of the common law. This
takes us some way but not far enough.
According to plato,”Equity
is indispensable to any intelligent administration of justice.”
According to Blackstone, “Equity
is the soul and spirit of all laws. In this Equity is a synonym with justice
and sound interpretation of the rule.”
Above the discussion we can say that, Equity is that which fulfill the common
law system.
Meaning of
Equity:
The word Equity comes from the roman term “Acquitas” which means
equalization or leveling. The word also used for as equity, justice, and good
conscience.
The term is used for various sense out of the
four main sense in which the term is used for,
Literal
sense:
In the literal sense, Equity is right, which is founded on
the laws of nature, fairness, and justice. Equity is created from the natural
law which is existed in the nature.
General
sense:
In the most general
sense, we call that Equity which is human transaction is founded on natural justice, honesty and right.
Roman
sense:
Equity in the Roman sense means a body of moral principles
introduced in the Roman law by praetor which constituted by the side of jus
civile (civil law).
English
sense:
Equity in the English sense means the body of the rules formulation
and administration by the court of the chancery to supplement or assist the
rules and procedure of the common law.
The vision of Bangladesh police as stated in its website are:
The vision of Bangladesh police as
stated in its website is “to provide service to all citizens and make
Bangladesh a better and safe place to live and work”.
The mission of Bangladesh police
as stated in its website are:
· To uphold
the rule of law
· To ensure
safety and security of citizens
· To
prevent and detect crime
· To brings
offenders to justice
সাইবার অপরাধের সংজ্ঞা:
সাধারণ অর্থে, সাইবার অপরাধ কম্পিউটার প্রযুক্তির ব্যবহার হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সহায়তায় কিন্তু কম্পিউটার ব্যবহার দ্বারা সংঘটিত হতে পারে, যা কিছু অপরাধের আছে. অপরাধ এলাকা বৃহত্তর পরিণত হয়েছে এবং বিভিন্ন অপরাধের অপরাধ এই এলাকায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে.
কম্পিউটার একটি টুল অথবা একটি লক্ষ্য বা উভয় হয় যাহাতে সাইবার অপরাধ "বেআইনী কাজ হবে.
সাইবার অপরাধের কারণ:
সমস্ত বিশ্বের সাইবার অপরাধের ব্যাপক বিস্তার জন্য কারণের একটি নম্বর আছে. উল্লেখযোগ্য কারণ কিছু:
প্রযুক্তি অপরাধীদের 1. দক্ষতা.
সাধারণ অপরাধের কমিশন 2. সমস্যাসমূহ.
কম্পিউটার এবং তথ্য ও প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা সহ 3..
4. নূন্যতম ঝুঁকি.
অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ 5. জটিলতা.
বিশাল আর্থিক লাভ 6. সম্ভাবনা.
কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের 7 অসাবধান ও অদক্ষ আচরণ.
সাইবার অপরাধ শিকার নারাজ 8. আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা.
9. সহজ অ্যাক্সেস.
10. ব্যক্তিগতভাবে সাইবার অপরাধের দ্বারা প্রেরণা.
অবশেষে আলোচনা উপরে আমরা সক্ষম কারণ এই ধরনের সাইবার অপরাধ জন্য প্রধান কারণ বলে করতে পারেন. আমরা সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ করতে চান, পাবলিক সচেতনতা প্রয়োজন হবে না.
In the general sense , cyber crime can be define as the use of computer technology to commit crime . there are some offences swhich to be committed by using computer only ,but with the assistance of information and communication technology.
Cyber crime would be unlawful acts wherein the computer is either a tool or a target or both.
Reasons of cyber crime
There are a number of reasons for the wide spread of cyber-crime all over the would . Some of the notable reasons are:
• Expertise of offence in technology.
• Difficulties for the commission of crime in a ordinary way.
• Increasing dependence on computers and information technology.
• Minimum risk.
• Complexity in taking legal action against offenders.
• Chances of huge monetary gain.
• Carelessness and unskilled behavior of users of computer technology.
• Problem of identification of offenders.
• Unwillingness of victims of cyber-crime to take legal measures.
• Easy to access
• Personally motivated by cyber-crime.
** মামলা-মোকদ্দমায় না জড়ানোর পরামর্শ **
আমাদের দেশে প্রায় প্রতিদিনই থানায় ও
আদালতে অহরহ মামলা- মোকদ্দমা দায়ের
হচ্ছে। এসব মামলা-মোকদ্দমায় জড়িয়ে পড়ছেন
অগণিত মানুষ। বছরের পর বছর ঘুরছেন থানা-
কোর্টে। অর্থ ও সময় অপচয় ছাড়াও নিঃস্ব-
হয়রানী হতে হচ্ছে বহু মানুষকে। কেউ
প্রতিকার বা ন্যায় বিচারের আশায় মামলা-
মোকদ্দমা দায়ের করছেন, আবার কেউ
সামাজিক বা রাজনৈতিক
প্রতিহিংসার কারণে মিথ্যা মামলায়
জড়িয়ে পড়ছেন। আর বিভিন্ন অপরাধ করেও
আসামী হচ্ছে অনেক অপরাধী। মামলা-
মোকদ্দমায় বাদী বা বিবাদী হয়ে লাভবান
হয়েছেন, এমন মানুষ কমই খুঁজে পাওয়া যাবে।
একটা সামান্য বিরোধের বিচার
নিষ্পত্তিতে আইন-আদালতে বছরের পর বছর
সময়ক্ষেপন,
লক্ষ লক্ষ অর্থ ব্যয় করে বেশীর ভাগ
ক্ষেত্রে ফলাফলটা হয় শূন্য!
সামান্য বিরোধে জেদের মাথায়
অনেকে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেন,
যা স্থানীয় সালিশ-
বিচারে নিষ্পত্তি করা যেত। আবার প্রতিপক্ষ
বিচার না মানায়
আসামী বা বিবাদী হচ্ছেন অনেকে।
থানা বা আদালতে মামলা করতে, জামিন
নিতে অথবা যে কোন তদবীর করতে বেশীর
ভাগ ক্ষেত্রে এক শ্রেণীর দালাল
বা রাজনৈতিক
নেতা কিংবা জনপ্রতিনিধি, পুলিশ-
দারোগা, পিপি-এপিপি, উকিল-মূহুরী,
আদালতের বেঞ্চ সহকারী (পেশকার),
সেরেস্তাদার, ষ্টেনোগ্রাফার, সিএসআই,
জিআরও, এফসিসিও, জারীকারক ও পিয়ন সহ
সংশ্লিষ্টদের কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিতে হয়।
তারিখের পর তারিখ সময়ক্ষেপন, অর্থ ব্যয়
ছাড়া ভাল ফল ক'জনেই বা পায় ? প্রায় দু'শ
বছরের পূরনো, রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক
প্রভাবে প্রলুব্দ এবং ব্যয়বহুল বাংলাদেশের
বিচার ব্যবস্থায়
সহসা প্রতিকারের আশা করাই অবান্তর। তাই
যে কোন বিরোধে মামলা- মোকদ্দমায়
না জড়িয়ে স্থানীয় ভাবে অথবা নিজেদের
মধ্যে সমাধান করে নেওয়া উচিত ॥
Definition of criminology:
Criminology is a social-scientific study of crime as an
individual and social phenomenon .
Criminological research areas includes the incidence and form of the crime as
well as its causes and consequences . It
also include social and governmental regulations and reactions to crime.
According to the Kenny ,”criminology is a branch of criminal
science which deals with crime causation , analysis and prevention of crime .”
According to Mannheim,” criminology involves the study of
crime , i.e, the form of crimes , their extent and the causative factors
responsible for them.”
Above the discussion we can say that criminology is that which deals with
criminal matter.
Branch of the criminology :
The description of the criminology provided by Sutherland and
cressey accurately summarizes the three main branches of the criminology:
Sociology of law: Criminologists examine and evaluate
the origins ,nature ,application and
modification of criminal laws. Criminologists recognize the fact that law do
not simply exit; rather they are consciously created and maintained by member
of the society.
Criminal Etiology : Criminologists attempt to identify
the causes of the criminal behavior. Most modern theories of crime are derived
from the sociological perspectives, structural functionalism, social conflict .
Penology: Criminologists explore the agencies and processes concerned
with the apprehension and treatment of offenders. These include police , the
court, and the correctional system.
Finally we can say that these branch are the main and essential branch
of criminology. Which are the most
important to common person.
Subject matter of criminology:
According to Clive colman and clive morris followings are the
subject matter of criminology:
1)
The
attempt of describe and analyze the extent , nature and distribution of the
various form of crime and offenders.
2)
The
analysis of the causes of crime, including the attempt to develop theories which
will help us explain and understand it .
3)
The
study of the formulation of criminal laws.
4)
The
study of the various processes of law enforcement and criminal justice
such as policing, sentencing.
5)
The study of the various forms of policy and practice in punishment.
6)
The
study of attempt to control, reduce or prevent crime.
Areas of study in criminology include-
Ø Causes and correlates of crime
Ø Criminal statistics
Ø Criminal behavior
Ø Penology
Ø Sociology of law etc.
Important of study of criminology
The importance of study criminology is one of the most
significant concepts of criminology. As criminology
discuss about causes behind crime , its classification , identification and
punishment so subject
matter of criminology
and acquaintance of criminology
make the citizen and state cognizant .The
study of criminology brings development in the administration of
a state .The knowledge about the
content of criminology will support the legislature , law agency, lawyer,
social activist and the personnel in judiciary.
In fact it congregates the curiosity of sociologist and psychologist. Studying criminology and revealed knowledge of criminology has been created an environment of
rehabilitation for the offender by detecting punishment and system of
reformation. The subject matter of criminology enriches the
study of jurisprudence and other
disciplines of social science such as sociology, social welfare and socio
psychology etc.
Finally we can say that the important of study criminology is an
indispensible part in criminology.
Definition of Crime:
Crime is social phenomenon and is as old as human society. It
has been with us time immemorial . Crime is a legal concept and has a sanction.
Generally crime means any activity for
which law prescribes punishment .
Black’s law Dictionary ”Crime as a positive or negative act
in violation of the penal law, an offence against the state,”
According to Blackstone, “Crimes are public wrong and involve
a violation of the duties due to the whole community.”
According to Adler ,Muller, and Laufer , “A crime is any
human conduct that violates a criminal law and is subject to punishment.”
Above the discussion we can say that Crime is a violation of statutory
law. Those are harmful to our society .
Elements of Crime :
After explaining definitions of crime ,we can find out
some basic elements of crime . In the
absence of any elements it shall not be
termed as crime . These are:
1)Act or Omission: Act is those thing which government say to
omit from this thing but man can do . And omission is that which government say
to do but man can not do.
2) Criminal intention: Criminal intention is that when man
can do any offence with planning.
3) Violation of criminal law: Every country has a criminal
law , when man can do crime those are violation of criminal law .
4) Punishment:
punishment is that when people can do any crime this person will get
same reaction of there act .
5) Absence of defence
or justification: Absence of defence is that when a people can
do any offence without planning.
So
we can say that those thing are the main elements of the crime .without absence
of any elements those are not crime.
Different types of crime:
The general term of crime covers all types of crime without
any distinction. For the batter understanding crimes are classified in different categories;
Roman classified their crimes into two types:
1.
Crimes
against gods and
2.
Crime
against human beings.
French made a typology of crime with three types;
1) Serious crime,
2) Medium serious crime and
3) Crime of a petty character.
Robert
M.Bohm and keith N.Haley are classified crime following types:
1) Violation crime
2) Property crime
3) Morals crime
4) Hate crime
5) White collar crime
6) Corporate crime etc.
In
Bangladesh , we can
classify offences described in the penal code in seven board categories: namely
1) Offence against person
2) Offence against property
3) Offence against state
4) Offence against public tranquility
5) Offence relating documents
6) Offence relating to public servants
and
7) Offence affecting mental order.
In the end of the
classification , we can say that those
kind of classification are the main classification of crime.
Classical school: The system of law, its mechanisms of enforcement and the forms of punishment used in the 17th
and 18th century Europe
were primitive and inconsistent.
Features:
Some of the defining features of the
classical school of criminology are:
1)
All people are guided by free will.
2)
All behavior is guided by hedonism.
3)
All crime are the result of the free will and hedonism.
4)
All punishment should fit the offence .
5)
Bad people are nothing more that the result of the bad laws.
So finally
we can say that those are the main
features of the classical school; most important feature of classical school.
Neo-classical
school :
Neo-classical school
of thought emerged between 1880 and 1920 and is still with us today;
that are one of the most important
school .
Features:
1) Character,
neither free will nor determinism, is the source of criminality.
2) Crime and
punishment should be equivalent ,not necessarily proportional or ‘fitting’.
3) Imprisonment
should be the normal method of punishment .
4) Treatment
should be individualized, according to the incorrigibility of character.
5) Every punishment should include a measure of
deterrence, exemplary but not revengeful, except for the insane who should be
treated by other experts.
6) Abolishment
of the death penalty.
About the
discussion we can say that those features are the main feature of nea-classical
school.
জিডি সাধারণত অন্যান্য দরখাস্তের মতোই। বিষয়টি নিয়ে ঘাবড়ানোর কোনো কিছু নেই। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি বরাবর দরখাস্ত লিখতে হয়। তার নিচে থানার ঠিকানা। এরপর লিখতে হবে বিষয়। আপনি কী কারণে জিডি করছেন, সে বিষয়ে উল্লেখ করতে হবে। বিবরণ অংশে আপনার জিডির বিস্তারিত বিবরণ এবং প্রয়োজনে ঠিকানা (বর্তমান ও স্থায়ী) তুলে দিতে হবে। একেবারে নিচে আপনার নাম, যোগাযোগের ঠিকানা, ফোন নম্বর দিতে হবে।
জিডির একটি নমুনা কপি:
তারিখঃ ………………
বরাবর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
………………..থানা, ঢাকা।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
………………..থানা, ঢাকা।
বিষয় : সাধারণ ডায়েরি ভুক্তির জন্য আবেদন।
জনাব,
আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী নাম: …………………………………
বয়স : ………………………………………………………
পিতা/স্বামী : ………………………………………………..
ঠিকানা : …………………………………………………….
বয়স : ………………………………………………………
পিতা/স্বামী : ………………………………………………..
ঠিকানা : …………………………………………………….
এই মর্মে জানাচ্ছি যে আজ/গত …………………….. তারিখ ……………. সময় …………….জায়গা থেকে আমার নিম্নবর্ণিত কাগজ/মালামাল হারিয়ে গেছে।
বর্ণনা : (যা যা হারিয়েছে)
বিষয়টি থানায় অবগতির জন্য সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করার অনুরোধ করছি।
বিনীত
নাম:
ঠিকানা:
মোবাইল নম্বর:
১) শিক্ষা : “Education is the most powerfulweapon which you can use to change the world.”“শিক্ষা সবচেয়ে শক্তিশালী একটা অস্ত্র,যা তুমি বিশ্বের পরিবর্তনে ব্যবহারকরতে পার।”
২) সম্ভাবনা : “It always seems impossible untilit’s done.” “কোন কিছু করার আগে পর্যন্ত সবসময় অসম্ভবই মনে হয়।”
৪) দায়িত্ব : “When a man has done what heconsiders to be his duty to his people and hiscountry, he can rest in peace.” “যখন একজন মানুষতার দেশ ও জাতির প্রতি তার দায়িত্বঠিক ঠাক পালন করতে পারে, তবেইশান্তিতে মরতে পারে।”
৫) মেধা: A Good head and heart are always aformidable combination.”“একটি মেধাবী মস্তিষ্কএবং ভালো মনের সমন্বয় সবসময়ই দুর্দান্ত।”
৬) বর্ণবাদ : “We are fighting for a society wherepeople will cease thinking in terms of colour.”“আমরা এমন একটি সমাজের জন্য যুদ্ধকরছি যেখানে মানুষের বর্ণ নিয়ে কেউচিন্তা করবেনা।”
৭) লক্ষ্য : “After climbing a great hill, one only findsthat there are many more hills toclimb.”কোনো বিশাল পাহাড়ের চূড়ায়উঠার পর একজন দেখতে পায়, আরোহণেরমতো আরও পাহাড় রয়েছে।
৮) দেশের প্রতি দায়িত্ববোধঃ “I can restonly for a moment, for with freedom comeresponsibilities, and I dare not linger, for my longwalk is not yet ended.” “আমি সামান্য সময়েরজন্য বিশ্রাম নিতে পারি কিন্তুস্বাধীনতা আমাদের জন্য বিশাল একদায়িত্ববোধনিয়ে আসে ফলে এখানে কোনগড়িমসি করার সময় নেই, আমার দীর্ঘযাত্রা এখনো শেষ হয়নি।”
৯) শত্রুর সাথে বন্ধুত্বঃ “If you want to makepeace with your enemy, you have to work with yourenemy. Then he becomes yourpartner.”“আপনি যদি শত্রুরসাথে শান্তিতে থাকতে চানতবে তারসাথে আপনাকে মিশে যেতে হবে কাঁধে কাঁধমিলিয়ে কাজ করতে হবে তবেই আপনারশত্রু আপনার সঙ্গী তে পরিণত হবে।”
২) সম্ভাবনা : “It always seems impossible untilit’s done.” “কোন কিছু করার আগে পর্যন্ত সবসময় অসম্ভবই মনে হয়।”
৪) দায়িত্ব : “When a man has done what heconsiders to be his duty to his people and hiscountry, he can rest in peace.” “যখন একজন মানুষতার দেশ ও জাতির প্রতি তার দায়িত্বঠিক ঠাক পালন করতে পারে, তবেইশান্তিতে মরতে পারে।”
৫) মেধা: A Good head and heart are always aformidable combination.”“একটি মেধাবী মস্তিষ্কএবং ভালো মনের সমন্বয় সবসময়ই দুর্দান্ত।”
৬) বর্ণবাদ : “We are fighting for a society wherepeople will cease thinking in terms of colour.”“আমরা এমন একটি সমাজের জন্য যুদ্ধকরছি যেখানে মানুষের বর্ণ নিয়ে কেউচিন্তা করবেনা।”
৭) লক্ষ্য : “After climbing a great hill, one only findsthat there are many more hills toclimb.”কোনো বিশাল পাহাড়ের চূড়ায়উঠার পর একজন দেখতে পায়, আরোহণেরমতো আরও পাহাড় রয়েছে।
৮) দেশের প্রতি দায়িত্ববোধঃ “I can restonly for a moment, for with freedom comeresponsibilities, and I dare not linger, for my longwalk is not yet ended.” “আমি সামান্য সময়েরজন্য বিশ্রাম নিতে পারি কিন্তুস্বাধীনতা আমাদের জন্য বিশাল একদায়িত্ববোধনিয়ে আসে ফলে এখানে কোনগড়িমসি করার সময় নেই, আমার দীর্ঘযাত্রা এখনো শেষ হয়নি।”
৯) শত্রুর সাথে বন্ধুত্বঃ “If you want to makepeace with your enemy, you have to work with yourenemy. Then he becomes yourpartner.”“আপনি যদি শত্রুরসাথে শান্তিতে থাকতে চানতবে তারসাথে আপনাকে মিশে যেতে হবে কাঁধে কাঁধমিলিয়ে কাজ করতে হবে তবেই আপনারশত্রু আপনার সঙ্গী তে পরিণত হবে।”
১০) নেতার আদর্শঃ “Real leaders must beready to sacrifice all for the freedom of theirpeople.”“একজন প্রকৃত এবং আদর্শনেতাকে অবশ্যই নিজ জাতির জন্য সকলপ্রকারের স্বাধীনতার নিশ্চিতকরতে নিজের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ ত্যাগস্বীকারের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
Find Us on Facebook
Hello! Welcome TO Legal Help BD